
Home সাহিত্যিক / Litterateur > মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান / Mohammad Rafiquzzaman (1943)
এই পৃষ্ঠাটি মোট 91360 বার পড়া হয়েছে
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান / Mohammad Rafiquzzaman (1943)
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান
Mohammad Rafiquzzaman
Home District: Jessore
Mohammad Rafiquzzaman
Home District: Jessore

দেবদাস’ ছায়াছবিতে মৃত্যুপথযাত্রী দেবদাস চলেছে পার্বতির সঙ্গে দেখা করতে। গরু গাড়ির চাল

যশোরের খড়কীর মো: শাহাদত আলীর দ্বিতীয় পুত্র মো: রফিকউজ্জামান। মায়ের নাম বেগম সাজেদা খাতুন। জন্ম ১৯৪৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারী নানা বাড়ী ঝিনাইদহের ফুরসুন্দি লক্ষীপুর গ্রামে।
বড় ভাই ড. মো: মনিরুজ্জামান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান। একই সাথে তিনি আবার একজন স্বনামধন্য কবি, সাহিত্যিক ও গীতিকবি। অন্যান্য ভাইয়েরা হচ্ছেন মো: শফিকুজ্জামান, যশোর শিক্ষাবোর্ডের সাবেক ক্রীড়া অফিসার ও ক্রীড়া সংগঠক এবং প্রাক্তন ফুটবলার বি. জে. এম. সি ও জাতীয় দল। মো: আসাদুজ্জামান একজন বামপন্থী রাজনীতিবিদ ছিলেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হন। মো: আকতারুজ্জামান, ১৯৬৮ সালে ট্রেন দুর্ঘটনায় মারা যান। মো: ইমামুজ্জামান, একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও প্রাক্তন সরকারী অফিসার। মো: এনামুজ্জামান, সাবেক ডেপুটি রেজিস্টার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। মো: হাবিবুজ্জামান, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করতেন। মো: তারিকুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ জেলা ক্রীড়া অফিসার এবং প্রাক্তন জাতীয় দলের হকি খেলোয়াড়।
১৯৬৬ সালের ১২ জুন তাঁর বিবাহের তারিখ। স্ত্রী জিন্নত আরা জামান যশোর ষষ্ঠীতলার মেয়ে। তিনি দুই কন্যা সন্তানের জ

শিক্ষাজীবন:
লেখাপড়া শুরু করেন যশোর জিলা স্কুলে। ১৯৬০ সালে তিনি জিলা স্কুল থেকে ম্যট্রিক পাশ করেন। শিক্ষাজীবনের দ্বিতীয় পর্যায়ের যশোর সরকারী মাইকেল মধুসূদন কলেজ থেকে ১৯৬৩ সালে আই. এ পাশ করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্স এবং ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে এম. এ ডিগ্রী লাভ করেন।
কৈশরজীবন:
স্কুলে পড়া অবস্থাতেই ছড়া-কবিতা-গল্প এবং গান-রচনা শুরু করেন। অনুপ্রেরণা ছিল পরিবার থেকেই। পিতার ছিল কবি প্রতিভা আর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা মো: মনিরুজ্জামান তো দেশখ্যাত কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক, অধ্যাপক ও সংগীত রচয়িতা। প্রকৃতপক্ষে এই সময় থেকেই তাঁর কবিখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। কলেজ জীবনে সাহিত্য প্রতিযোগিতায়-স্বরচিত কবিতা, গল্প, আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা, বিতর্ক ইত্যদিতে তাঁর পুরস্কার ছিল বাঁধা।
গানের প্রতি ছিল তাঁর সহজাত আকর্ষণ। এই আকর্ষণই তাঁকে গান রচনার প্রতি বেশী প্ররোচিত করতে থাকে।
পেশাগত জীবন:
১৯৬৬ সালে ঢাকা টেলিভিশন তাঁকে অনুমোদিত সংগীত রচয়িতা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৬৮ সালে যোগদান করেন তদানিন্তন রেডিও পাকিস্তানে। ১৯৬৮ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি রেডিওতেই তাঁর চাকরিজীবন অতিবাহিত করেছেন। অনুষ্ঠান প্রযোজক, অনুষ্ঠান সংগঠক, সহকারী পরিচালক, উপ-পরিচালক পদে চাকরি করেছেন দেশের প্রায় সকল বেতার কেন্দ্রে। এই সময় একাধারে গীতিকার, কবি, নাট্যকার, নাট্যভিনেতা, উপস্থাপক, আবৃতিকার হিসাবে রেডিও-টেলিভিশন-শ্রোতৃমন্ডলীর নিকট তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে।
১৯৯৩ সালে চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান নিজস্ব লেখালেখিতে আত্ননিয়োগ করেন। বর্তমানে তাঁর লেখার দিগন্ত প্রসারিত হয়েছে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কলাম লেখায়। দীর্ঘ বিরতির পর আবার শুরু করেছেন কবিতা লেখা। প্রকাশিত হচ্ছে প্রধান দৈনিকসমুহে। আধুনিক গান ও দেশের গান রচনার পাশাপাশি ১৯৯৯ সালের শেষ দিক থেকে তিনি লিখে চলেছেন বাউলতত্ত্ব সমৃদ্ধ গান যা ইতোমধ্যেই বিভিন্ন মহলের বিশ্লেষণ ও আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।
২০০৪-২০০৫ সালে তিনি চ্যানেল এস লন্ডন এর সিইও এবং ২০০৭ সালে বৈশাখী টেলিভিশনের হেড অব প্রগ্রাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
চিত্রনাট্য ও সংগীত রচনা:
চিত্রাংকনের সৌখিন চর্চাও চলতে থাকে পাশাপাশি। চলচ্চিত্রে গান লেখার আহবান আসে ১৯৭২ সালে। গান লিখতে লিখতেই নাট্যকার রফিকউজ্জামান ১৯৭৫ সালে

তাঁর রচিত পঞ্চাশাধিক কাহিনী সংলাপ চিত্রনাট্যের প্রায় প্রতিটি ছবিই বাণিজ্যিকভাবে সফল, তার মধ্যে ‘সোহাগ’, ‘ঘরসংসার’, ‘বৌরানী’, ‘সানাই’, ‘বদনাম’, ‘সৎভাই’, ‘ঈমান’, ‘কাজললতা’, ‘ছুটিরঘন্টা’, ‘নিশানা’, ‘ইন্সপেক্টর’, ‘অবদান’, ‘তওবা’, ‘সহযাত্রী’, ‘মর্যাদা’, ‘আদেশ’, ‘প্রতিঘাত’, ‘অগ্নিতুফান’, ‘এ্যাকসিডেন্ট’, ‘বন্ধন’, ‘আজকের হাঙ্গামা’, ‘আত্নবিশ্বাস’ ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশের সাহিত্যনির্ভর যত চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে তার প্রায় সবগুলির গান রচনা করেছেন তিনি। যেমন : ‘বিরহব্যথা‘, ‘কাঠগড়া’, ‘দেবদাস’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘শুভদা’, ‘রাজলক্ষী শ্রীকান্ত’ এবং ‘সৎভাই’। এর মধ্যে ‘দেবদাস’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘শুভদা’ ছবিতে গান রচনা করে তিনি তিনবার শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসাবে জাতীয় পুরষ্কার এবং সাংবাদিক বৃন্দের প্রতিষ্ঠান ‘বাচসাস’ পুরস্কার লাভ করেন।
প্রতিভার স্বীকৃতি:
মো: রফিকউজ্জামান অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের কাহিনী অবলম্বনে ‘দেবদাস’, ‘চন্দ্রনাথ

পুরষ্কার:
জাতীয় পুরস্কার, বাচসাস পুরস্কার, জিয়া স্বর্ণ পদক, চাঁদের হাট পুরস্কার, বেতার নিজেস্ব শিল্পী পুরস্কার, স্বদেশ সমাজকল্যাণ পদক, আশির দশকের শ্রেষ্ঠগীতিকার পদক, স্বর্ণকলম পুরস্কার, একতা পুরস্কার, বিনোদন বিচিত্রা পুরষ্কার, চ্যানেল আই পুরষ্কার প্রভৃতি।

সম্মাননা:
সুরবিতান-যশোর, কিংশুক-যশোর, পাবলিক ইনস্টিটিউট যশোর, সহকারী পরিচালক সমিতি-ঢাকা, সাহিত্যাঙ্গন-মানিকগঞ্জ, কলাবিতান-কলকাতা (ভারত), গেস্ট অবদি ইয়ার-হোটেল রাইন গোল্ড ইন্টারন্যাশনাল (জার্মানী)। ৫৯ তম জন্মদিনে বিশেষ সংবর্ধনা ও তাঁর রচিত গানের অনুষ্ঠান; আয়োজনে গীতিকাব্য চর্চাকেন্দ্র, ঢাকা। অংশগ্রহণ: দেশের প্রবীণ ও নবীন বরেণ্য সংগীত শিল্পীবৃন্দ; ১১ ফেব্রুয়ারী ২০০২ সাল, সরগম প্রদত্ত সম্মাননা ২০০৩। ডেইলী স্টার-স্টান্ডার্ড প্রদত্ত আজীবন সম্মাননা (লাইফ টাইম এ্যাচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড) ২০১০।
সংক্ষিপ্ত তথ্য :-
১. প্রকাশিত কাব্য : কোথায় লুকাব মুখ (১৯৮১)

২. প্রকাশিত পংক্তিমালা সংকলন : প্রেম সুখ অসুখের পদাবলী (১৯৯১)
৩. আধুনিক বাংলা গানের রচনার কলাকৌশল : ২০০৮
৪. কাব্য : চন্দ্রবীক্ষণ ও নগ্নপদ্য : ২০০৯
৫. নির্বাচিত গান : গীতি কবিতা সংকলন : ২০০৯
৬. বাংলা গান : বিবিধ প্রসঙ্গ (প্রবন্ধ) : ২০১১
৭. মরমী গীতিকাব্য : দেহ খোয়ায় দেবো পাড়ি : ২০১১
৮. বাংলা গান রচনা কৌশল ও শুদ্ধতা : ২০১২
৯. মরমীগীতি কাব্য : ঘোর (২০০৩)

১১. প্রকাশিতব্য : হৃদয় নামক যন্ত্রণা : নির্বাচিত গানের সংকলন (আধুনিক), কত হাজার বছর ধরে : দেশ, ভাষা ও প্রকৃতি বিষয়ক গানের সংকলন, সাদা অন্ধকার : কাব্যগ্রন্থ, নানা প্রবন্ধ : নির্বাচিত প্রবন্ধ : নির্বাচিত প্রবন্ধ সংকলন।
১২. প্রচারিত গানের সংখ্যা : দেড় সহস্রাধিক (রেডিও, টেলিভিশন, ফ্লিম ও ক্যাসেট)
১৩. প্রচারিত নাটকের সংখ্যা : অর্ধশতাধিক (রেডিও ও টেলিভিশন)
১৪. অভিনীত নাটকের সংখ্যা : রেডিওতে অর্ধ শতাধিক, টেলিভিশনে পঁচিশটি, মঞ্চে অর্ধশতাধিক
১৪. নাট্য নির্দেশনা : অর্ধ শতাধিক (রেডিও), আটাশটি (মঞ্চ)
১৫. উপাস্থাপনা : রেডিও ও টেলিভিশনের নিয়মিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান।
১৬. চলচ্চিত্র পরিচালনা : চিত্র পরিচালক হিসাবে পরিচালিত ছবি একটি (জন্মদাতা)।
১৭. কাহিনী-সংলাপ-চিত্র নাট্য : নব্বইটি।
১৮. সংগঠক : প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ গীতিকবি সংসদ। প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব, বাংলাদেশ সংগীত পরিষদ।
১৯. উপদেষ্টা : সম্মিলিত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ, যশোর। বাংলাদেশ গণসাংস্কৃতি পরিষদ।
২০. প্রশিক্ষক : সাহিত্য একাডেমীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গান রচনার কলাকৌশল, আবৃত্তি, উচ্চারণ বিষয়ক।
২১. বাংলাদেশ আবৃত্তিকার সংঘের সদস্য।
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান এর লেখা বিখ্যাত কিছু গানের কলি
চলচ্চিত্রের গান | ছয়াছবি | শিল্পী |
আমাদের দেশটা স্বপ্নপুরী সাথী মোদের | ছুটির ঘন্টা | আবিদা সুলতানা |
একদিন ছুটি হবে অনেক দূরে যাব | " | সাবিনা ইয়াসমীন |
ভালবাসা যত বড় জীবন তত বড় নয় | চরম আঘাত | কুমার শানু+মিতালী মূখার্জী |
এ জীবন তোমাকে দিলাম বন্ধু | " | " |
তুমি এমনি জাল পেতেছো সংসারে | শুভদা | সুবির নন্দী |
বুঝি কান্নায় লেখাছিল ভাগ্যে আমার | " | নীলুফা ইয়াসমীন |
প্রেম মূরতী ঘন শ্যাম | চন্দ্রনাথ | সাবিনা ইয়াসমীন |
এই হৃদয়ে এতযে কথার কাঁপন | " | " |
জনম জনম ধরে প্রেম পিয়াসী | দেবদাস | " |
মনরে ওরে মনরে | " | " |
এই রাত ডাকে ঐ চাঁদ ডাকে আজ তোমায় আমায় | কাজললতা | শাম্মি আখতার+সুবীর নন্দী |
কিছু কিছু মানুষের জীবনে ভালবাসা চাওয়াটায় ভূল | কনকচাঁপা+মনির খান | |
পাবার সময় হতে না হতেই | বাঁচার লড়াই | কুমার শানু |
কী জাদু করেছো বলোনা | এন্ড্রুকিশোর + কনকচাঁপা | |
পল্লীগীতি | ||
রিটার্ন টিকিট হাতে নিয়া আইসাছি এই দুনিয়ায় | মমতাজ | |
আর কতকাল ঘোরাবি তোর দেহ যনত্মর টেলিফোন | সুমী শবনম | |
আধুনিক দু:খ আমার বাসর রাতের পালঙ্ক |
সাবিনা ইয়াসমিন | |
তুমি এসেছ বহুদিন পর আমি কাঁদলাম | ” | |
আমি জলের কাছে প্রশ্ন করি | রম্ননা লায়লা | |
আমাকে দেখার সেই চোঁখ তোমার কইগো | ” | |
বন্ধু হতে চেয়ে তোমার শত্রু বলে গণ্য হলাম | সুবীর নন্দী | |
পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝরনা বলো | ” | |
আকাশের সব তাঁরা ঝরে যাবে | মিতালী মূখাজী | |
সুখ পাখীরে পিজ্ঞিরা তোর খুলে দিলাম আজ | ” | |
আমি যেন একরাত্রি যার সূর্য দেখার ইচ্ছে | নিয়াজ মো: চৌধুরী | |
আমার দু চোখ যেই চমকেছিল | অলোকা ইয়াগনিক | |
আমি তোমার কাছে সবচেয়ে স্বাধীন | শাকিলা জাফর | |
বলনা কোন কথা বলনা এ নীরবতা ভেঙ্গোনা | অলকা ইয়াগনিক | |
আবার দেখা নাহলে দোষ কি ছিল | অনুপ ভট্টাচার্য্য | |
অন্তরে কান্দন আমার চোক্ষে আমার জল | নার্গিস পারভীন | |
পেড়া চোখ কেন তুই অন্ধ থাকিস না | নর্গিস পারভীন | |
সেই যে নিবিড়ি মাঠ পার হয়ে | মোহাম্মদ রফিকুল আলম | |
দেশের গান | ||
আমার মন পাখীটা যায়রে উড়ে যায় | রুনা লায়লা | |
সেই রেল লইনের ধরে | সাবিনা ইয়াসমিন | |
ক্ষয়ে ক্ষয়ে গেলেও তবু | ” | |
আহা কাঙ্খে কলসী | সুবীর নন্দী | |
কত হাজার বছর ধরে | ” | |
আমার বাউল মনের একতারাটা | রফিকুল আলম+শাম্মী আখতার | |
আমি বেঁচে থেকে মাখবো ধুলো | অনুপ ভট্টাচার্য | |
দোয়েলরে শিষ দিয়া তুই | আবিদা সুলতানা | |
একটি দোয়েল বনে ডাকলে | মো: রফিকুল আলম | |
নদীর ধারেই পথ | শাম্মী আখতার | |
মনরে তোর সুরে এবার মিশুক নদীর উজান ভাটী | ফেরদৌস আরা | |
তথ্য সূত্র :
সাক্ষাৎকার
যশোরের যশস্বী, শিল্পী ও সাহিত্যিক
লেখক : কাজী শওকত শাহী
সম্পাদনা :
মোঃ হাসানূজ্জামান বিপুল
শামিউল আমিন শান্ত
সর্বশেষ আপডেট :
ফেব্রুয়ারী ২০১২